দেশটিবি প্রতিবেদক।।
নার্সিংসক্টর জিম্মি আফিসের কেরানীও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারীর হাতে [ভারপ্রাপ্ত ওয়ার্ডমাষ্টার)।
এবার বিস্তারিত; তিনটি এস(সাথী,শিউলী,শিরীন) তিন জনই সিনিয়র নার্স। তাদের কবলে ধরাশায়ী ও ভারাক্রান্ত শামসুদ্দীন হাসপাতাল। যত অনিয়ম অনাচার আর প্রতিপক্ষ কে কোনটাসা আর অনৈতিক ক্ষমতার ধাপট সবই করে যাচ্ছেন তারা। হাসপাতালের নিয়ম শৃংখলা কর্তব্য সম্পাদনে অবহেলা, সিন্ডিকেট তৈরী করে হাসপাতালের মুল্যবান সামগ্রী ঔষধপত্যাদি বাহিরে প্রাচার সহ নানা অনৈতিক কাজে অভিযুক্ত তিন নার্স। তাদের এই কৃতকর্মের সহায়ক ভুমিকায় আছেন ওয়ার্ডবয়(ভারপ্রাপ্ত ওয়ার্ডমাস্টার নজরুল ও কেরাণী। অঘোশষিত পরিচালক বললে ভুল হবেনা। তাদের খুটির জোর এত প্রবল যে কর্তৃপক্ষ জেনেও সবকিছু গোপন করে আছেন। টেন্ডারবাজি থেকে শুরু করে হাসপাতালের মুল্যবান আইসিটি লিলেন সামগ্রি সবই পাচার করছেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। কেন উদাসীন কর্তৃপক্ষ?? কারন তাদের খুটির জোর এতই বেশীযে কেউ সাহস পায়না প্রতিবাদ করার। নার্সিং প্রশাসন সুপার ভাইজার মেট্রন সবাই কোনঠাসা তাদের কাছে। তাদের দৌরাত্বে কোনঠাসা সহকর্মী নার্সরা। নার্সদের দেখবালের দায়িত্ব উপসেরা তত্তাবধয়কের। অথচ তাদের পাশ কাটিয়ে প্রশাসন চলছে ভারপ্রাপ্ত ওয়ার্ড মাষ্টার নজরুল ও অফিস সহকারি মাহফুজের নেতৃত্বে। সহায়তা করছেন তিন এস নার্স শিউলী, সাথীবিশ্বাস ও শিরীন। বর্তমানে ডিজিএনএম ০২বছর অন্তর অন্তর ইনচার্জ পরিবর্তনের নির্দেশ দিলেও মানতে নারাজ তারা। তাদের মধ্যে সাথীবিশ্বাস ১৪বছর চার্জ চালিয়ে এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। তাদের চার্জ ছাড়ার নোটিশ দিলে উপসেরাতত্বাবধায়ক নিহারিদাশকে চেযার ছাড়ার হুমকি ধমকি সহ তাকে মানসিক ভাবে অপদস্ত করছেন তারা। তাদের সাথে আছেন ভারপ্রাপ্ত ওয়ার্ডমাষ্টার নজরুল ও অফিস সহকারি মাহফুজ। টাকা ছাড়া তারা কিছুই বুঝেননা। বিভিন্ন সুত্র যেমন বেতন বিল, অর্জিত ছুটি, শ্রান্তি বিনোদন ছুটি, মাতৃত্তকালিন ছুটি ইত্যাদিতে রমরমা ব্যবসা করছেন তারা। টাকা ছাড়া নার্স কর্মচারিদের কোন কাজ করেননা অফিস কেরানী মাহফুজ। কর্মকতা কর্মচারিদের দাবি স্হায়ি একজন ওয়ার্ডমাষ্টার নিয়োগ ও কেরানী মাহফুজসে অন্যত্র বদলি করলে হাসপাতাল তার পুরোনো ঐতিয্য ফিরে পাবে৷ এবং নার্স শিউলি, সাথি শিরিনকে বদলী করলে সিন্ডিকেট দালালমুক্ত হবে হাসপাতাল।