সিলেট সদর উপজেলার চেঙ্গেরখাল নদীতে পাথর ও বালুবাহী নৌকা ও কার্গো থেকে ইকলালের চাঁদাবাজি

  • আপডেট টাইম : July 23 2020, 19:59
  • 734 বার পঠিত
সিলেট সদর উপজেলার চেঙ্গেরখাল নদীতে পাথর ও বালুবাহী নৌকা ও কার্গো থেকে ইকলালের চাঁদাবাজি

 

স্টাফ রিপোর্টারঃ- সিলেট সদর উপজেলার চেঙ্গেরখাল নদীর খাদিমনগর ইউনিয়ন অংশে পাথর ও বালুবাহী নৌকা ও কার্গো থেকে চাদাঁবাজির অভিযোগ যুবলীগ নেতা ইকলালের উপর।প্রতিদিন দেড় শতাধিক নৌকা থেকে লক্ষাধিক টাকা চাদা উত্তোলন করছে ইকলাল বাহিনী,

এমনটিই অভিযোগ করেন এলাকাবাসী,কোনো প্রকার ইজারা ছাড়াই নৌকা থেকে টাকা তুলা হচ্ছে খাদিম নগর ইউনিয়ন সালুটিকর তথা চেঙ্গেরখাল নদীতে এই চাদাঁবজির ঘটনা ঘটছে। স্থানীয়রা জানান,চেঙ্গেরখাল নদী দিয়ে প্রতিদিন দেড়শতাধিক পাথর ও বালুবাহী নৌযান চলাচল করে।

এসব নৌযান দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যায়। হঠাৎ করে ছালিয়া ফাগলা মোরায় অস্তায়ি অফিস করে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন নাম দিয়ে ট্যাক্স আদায় শুরু করেন।একটি কার্গো থেকে প্রতিদিন ২ হাজার ও বলগেট থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা করে আদায় করছে ঐ চক্র। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে নৌকার মাঝিসহ শ্রমিকদের মারধরের ঘটনা ঘটছে।

প্রতিদিন নৌকা,ভলগেট থেকে এরকম চাদাবাজীর ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।এবং এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।কোম্পানীগঞ্জ থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি পাথরবাহী কার্গো চালকরা অভিযোগ করেন,তাদের কাছ থেকে জোর করে এক হাজার টাকা করে নিয়ে নেয় যুবলীগ নেতা ইকলালের সদস্যরা। মারধরের ভয়ে তিনি এই চাঁদা দিতে বাধ্য হয়েছেন।

একইভাবে চালক হাসান ও আকিরও একই অভিযোগ করেন। সরজমিনে ঘটনাস্থলে গেলে চালকরা জানান যুবলীগ নেতা ইকলাল বাহিনীকে চাদা না দিলে কার্গো ,নৌকা,ভলগেট আটকিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা রেখে দেয় এবং আমাদের মারধর করে।এমভি মিরাকা-৬ এর মালিক মাতেব্বর বলেন,এভাবে নতুন নতুন জায়গায় চাদাঁবাজি বাড়তে থাকলে আমাদের সিলেট কেন্দ্রিক ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হবে। তিনি চাঁদা না দেয়ায় তার কার্গো এক ঘণ্টা আটকে রাখা হয়েছিলো বলে জানান।

0Shares
এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
July 2020
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
0Shares