সিলেট প্রতিনিধি: আফজাল আহমেদ
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত ১৪:০২:২০২৫ তারিখে সিলেটের আনুমানিক রাত ৮ টায় বড় জামে মসজিদে সিন্নি বিতরণের সময় মোবাইলে ভিডিও ধারণের সময় মসজিদের মুসল্লিরা বাধা দিলে এক পর্যায়ে মসজিদের মুসল্লিদের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় নাঈমুল হোসেন নাঈম (২৪)ওপিতা দিলাল মিয়া সহ আরো ৮-১০ জন মসজিদে তাকা মুসল্লিদের মধ্যে মো শফিকুর রহমান (৬০) দুই পক্ষকে সরানোর চেষ্টা করলে নাঈম ও তার বাবাও সাঙ্গ-পাঙ্গ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে শফিকুর রহমানের উপর দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই তিনজন গুরুতর আহত হন এলাকাবাসী সিলেট উসমানী মেডিকেলে পাঠান ওরে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে উল্টো শফিকুর রহমানের ও তাহার পরিবারের ৬-৭ জনকে আসামি করে ওসমানীনগর থানায় মামলা করেন তাদের উপর শফিকুর রহমান ও তার পরিবারের উপর তখন তিনি বোতলের লেভেল পাল্টাবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তা সফল হলেও পরে এই এলাকার সাবেক চেয়ারম্যানের ছেলে বর্তমান বিএনপি’র ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি আমাদেরকে জানান তিনি একসময় মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর গ্রুপের একনিস্ট কমীও ওসমানীনগর থানার রাউতখাই আঞ্চলিক আওয়ামীলীগ নেতা দিলাল আহমদ-বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন ফটো তে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সাথে দিলাল আহমদ,ও পুত্র নাজমুল হোসেন নাঈম ছিলেন
ওসমানীনগর থানা ছাত্রলীগের, তাজপুর কলেজ ও উপজেলা ছাত্র লীগের ত্রাস,,তাজপুর গ্রুপের দুদষ’ ক্যাডার রাউত খাই গ্রামের অনেক আধিপত্য কাটিয়েছেন, কিন্তু এখনয হতে দেওয়া যাবে না,বলেছেন স্থানীয় এলাকাবাসীরা তাদেরকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা এদিকে যারা আহত হয়েছিল ও মামলা দেয়া হয়েছিল বিজ্ঞ মাননীয় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালত তাদের শারীরিক অসুস্থতা দেখে তাদেরকে জামিন প্রদান করেন এবং যারা এই কাজের সাথে জড়িত তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতারের আদেশ দিয়েছেন ওসমানীনগর থানাকে,,,,