এম,এ,রউফ,
সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় নাটক। ভুরু মিয়া,কঠাই মিয়া”,”কাট্টুশ মিয়া” আর “মদরিছ আলী” চরিত্রে অভিনয়ের নামে দাড়ি টুপি পাঞ্জাবি পড়ে ভন্ডামি আর নষ্টামি করে সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় নাটক করে ইসলামি সংস্কৃতির উপর আঘাত আনা কতটুকু যুক্তিসম্মত তা আমার ভাষা নেই লিখার।
আমি একজনকে প্রশ্ন করেছিলা কটাই মিয়া দাঁড়ি টুপি পাঞ্জাবি ছাড়া অভিনয় করতে পারেন না, কটাই মিয়ার কি দাঁড়ি আছে, উত্তরে নাট্যকর্মী পাখি সোহেল তিনি জানালেন দাঁড়ি টুপি পাঞ্জাবি না পড়লে লাইক,কমেন্ট ভিউআর বেশি হয় না। লাইক কমেন্ট ভিউআরের জন্য ওরা ইসলামের সুন্নত দাঁড়ি টুপি পাঞ্জাবি কে ব্যবহার করে ইসলামের সুন্নত, সুন্নাত অবমাননা আর তামাশা করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হচ্ছে।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন লিখছেন,,, তা হুবহু তুলে ধরা হলো পাঠকের জন্য।
সামাজিক যোগাযো গমাধ্যমে অনেকে কমেন্ট করেছেন তা তুলে ধরা হলো।
বিষয়ে সিলেট ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দাবী বাস্তবায়ন পরিষদ,সিলেট,বাংলাদেশ আহবায়ক মাওলানা ফিরোজ উদ্দিন বলেন ইসলামের সুন্নত দাঁড়ি টুপি পাঞ্জাবি পড়ে যে বা যারা নাটকে অভিনয় করছে তা নৈতিক ভালো কিছু করলে তা অবশ্যই সমাজে-রাষ্ট্রের জন্য ভালো খারাপ করলে কোনরূপে তা ভালো নয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ইসলামের ধর্মীয় মুল্যবোধকে যথাযথ মর্যাদায় দিয়ে থাকেন এ বিষয়ে তিনি দেখবেন।